অ্যাপিমক্স

ক্যাপসুলটি খাবার গ্রহণ করার সাথে বা খাবার ছাড়াই মুখে সেবন করুন। পানি দিয়ে পুরো ক্যাপসুলটি গিলে ফেলুন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসার পুরো কোর্স সম্পন্ন করা গুরুত্বপূর্ণ, এমনকি যদি আপনি ভালো বোধ করতে শুরু করেন তবুও।

অ্যামোক্সিসিলিন একটি ব্যাকটেরিয়া-নাশক অ্যান্টিবায়োটিক যা ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর সংশ্লেষণকে বাধা দিয়ে কাজ করে। এটি ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের মধ্যে অবস্থিত পেনিসিলিন-বাইন্ডিং প্রোটিন (PBPs) এর সাথে আবদ্ধ হয়, যা ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের শক্তি এবং দৃঢ়তার জন্য অপরিহার্য পেপটিডোগ্লাইকান পলিমারগুলির ক্রস-লিঙ্কিং প্রতিরোধ করে। এর ফলে কোষের লাইসিস এবং ব্যাকটেরিয়ার মৃত্যু ঘটে।

• অ্যামোক্সিসিলিন, অন্য কোনো পেনিসিলিন বা এর যেকোনো উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
• অন্যান্য বিটা-ল্যাকটাম এজেন্টের (যেমন: সেফালোস্পোরিন, কারবাপেনেম, মোনোব্যাকটাম) প্রতি তীব্র অতিসংবেদনশীল প্রতিক্রিয়ার (যেমন: অ্যানাফাইল্যাক্সিস) ইতিহাস।
• সংক্রামক মোনোনucleosis (র‍্যাশ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধির কারণে)।

৩০°C এর নিচে শুষ্ক ও ঠান্ডা স্থানে সংরক্ষণ করুন। আলো ও আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

অতিরিক্ত মাত্রার লক্ষণগুলির মধ্যে বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া এবং বিরল ক্ষেত্রে খিঁচুনি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। অতিরিক্ত মাত্রার ক্ষেত্রে, ওষুধ বন্ধ করুন এবং সহায়ক ব্যবস্থা সহ লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা করুন। গ্রহণের পরপরই গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজ বিবেচনা করা যেতে পারে। হেমোডায়ালাইসিসের মাধ্যমে অ্যামোক্সিসিলিন রক্ত থেকে অপসারণ করা যেতে পারে।

গর্ভাবস্থার ক্যাটাগরি বি। প্রাণীদের উপর গবেষণায় ভ্রূণের কোনো ক্ষতি দেখা যায়নি। তবে, গর্ভাবস্থায় শুধুমাত্র স্পষ্টভাবে প্রয়োজন হলে এবং ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করুন। অ্যামোক্সিসিলিন স্তন দুধে নিঃসৃত হয়; স্তন্যদানকালে সতর্কতার সাথে ব্যবহার করুন, শিশুর ডায়রিয়া বা ফুসকুড়ির মতো সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য পর্যবেক্ষণ করুন।

• অ্যামোক্সিসিলিন, অন্য কোনো পেনিসিলিন বা এর যেকোনো উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
• অন্যান্য বিটা-ল্যাকটাম এজেন্টের (যেমন: সেফালোস্পোরিন, কারবাপেনেম, মোনোব্যাকটাম) প্রতি তীব্র অতিসংবেদনশীল প্রতিক্রিয়ার (যেমন: অ্যানাফাইল্যাক্সিস) ইতিহাস।
• সংক্রামক মোনোনucleosis (র‍্যাশ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধির কারণে)।

৩০°C এর নিচে শুষ্ক ও ঠান্ডা স্থানে সংরক্ষণ করুন। আলো ও আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

অতিরিক্ত মাত্রার লক্ষণগুলির মধ্যে বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া এবং বিরল ক্ষেত্রে খিঁচুনি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। অতিরিক্ত মাত্রার ক্ষেত্রে, ওষুধ বন্ধ করুন এবং সহায়ক ব্যবস্থা সহ লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা করুন। গ্রহণের পরপরই গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজ বিবেচনা করা যেতে পারে। হেমোডায়ালাইসিসের মাধ্যমে অ্যামোক্সিসিলিন রক্ত থেকে অপসারণ করা যেতে পারে।

গর্ভাবস্থার ক্যাটাগরি বি। প্রাণীদের উপর গবেষণায় ভ্রূণের কোনো ক্ষতি দেখা যায়নি। তবে, গর্ভাবস্থায় শুধুমাত্র স্পষ্টভাবে প্রয়োজন হলে এবং ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করুন। অ্যামোক্সিসিলিন স্তন দুধে নিঃসৃত হয়; স্তন্যদানকালে সতর্কতার সাথে ব্যবহার করুন, শিশুর ডায়রিয়া বা ফুসকুড়ির মতো সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য পর্যবেক্ষণ করুন।