অ্যারিস্টো-ডি৩

ওরাল সলিউশনটি সরাসরি গ্রহণ করা যেতে পারে অথবা অল্প পরিমাণ খাবার বা পানীয় (যেমন: দুধ, জুস) এর সাথে মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এটি খাবারের সাথে বা খাবার ছাড়া গ্রহণ করা যেতে পারে, তবে চর্বিযুক্ত খাবারের সাথে গ্রহণ করলে শোষণ বাড়তে পারে। আপনার ডাক্তার দ্বারা নির্দেশিত বা পণ্যের নির্দেশাবলী অনুযায়ী দিনে একবার গ্রহণ করুন।

কোলে ক্যালসিফেরল (ভিটামিন ডি৩) যকৃতে ২৫-হাইড্রোক্সিকোলেক্যালসিফেরল (ক্যালসিফেডিওল) এবং তারপর কিডনিতে ১,২৫-ডাইহাইড্রোক্সিকোলেক্যালসিফেরল (ক্যালসিট্রিয়ল) নামক সক্রিয় রূপে রূপান্তরিত হয়। ক্যালসিট্রিয়ল অন্ত্রের কোষে ক্যালসিয়াম ও ফসফেট শোষণ বাড়ায়, হাড়ে খনিজকরণকে উৎসাহিত করে এবং কিডনিতে ক্যালসিয়াম ও ফসফেট পুনঃশোষণ নিয়ন্ত্রণ করে।

• কোলে ক্যালসিফেরল বা ফর্মুলেশনের যেকোনো উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা
• হাইপারক্যালসেমিয়া (রক্তে ক্যালসিয়ামের উচ্চ মাত্রা)
• হাইপারভিটামিনোসিস ডি (অতিরিক্ত ভিটামিন ডি মাত্রা)
• হাইপারফসফেটেমিয়া সহ গুরুতর কিডনি সমস্যা

৩০°সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করুন। আলো ও আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করুন। শিশুদের নাগাল ও দৃষ্টির বাইরে রাখুন।

অতিরিক্ত ডোজের লক্ষণগুলির (হাইপারভিটামিনোসিস ডি) মধ্যে রয়েছে হাইপারক্যালসেমিয়া, যা বমি বমি ভাব, বমি, কোষ্ঠকাঠিন্য, পলিউরিয়া, পলিডিপসিয়া, দুর্বলতা, মাথাব্যথা এবং গুরুতর ক্ষেত্রে কিডনি সমস্যা, কার্ডিয়াক অ্যারিথমিয়া এবং কোমা হতে পারে। ব্যবস্থাপনার মধ্যে রয়েছে ঔষধ বন্ধ করা, কম ক্যালসিয়ামযুক্ত খাদ্য, তরল গ্রহণ বৃদ্ধি এবং গুরুতর ক্ষেত্রে শিরায় তরল ও কর্টিকোস্টেরয়েড।

গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদানের সময় ভিটামিন ডি অপরিহার্য। এই ঔষধটি গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদানের সময় প্রস্তাবিত দৈনিক মাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে, উচ্চ মাত্রা এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এটি টেরাটোজেনিক (জন্মগত ত্রুটি সৃষ্টি করতে পারে) হতে পারে। সঠিক ডোজের জন্য ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

• কোলে ক্যালসিফেরল বা ফর্মুলেশনের যেকোনো উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা
• হাইপারক্যালসেমিয়া (রক্তে ক্যালসিয়ামের উচ্চ মাত্রা)
• হাইপারভিটামিনোসিস ডি (অতিরিক্ত ভিটামিন ডি মাত্রা)
• হাইপারফসফেটেমিয়া সহ গুরুতর কিডনি সমস্যা

৩০°সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করুন। আলো ও আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করুন। শিশুদের নাগাল ও দৃষ্টির বাইরে রাখুন।

অতিরিক্ত ডোজের লক্ষণগুলির (হাইপারভিটামিনোসিস ডি) মধ্যে রয়েছে হাইপারক্যালসেমিয়া, যা বমি বমি ভাব, বমি, কোষ্ঠকাঠিন্য, পলিউরিয়া, পলিডিপসিয়া, দুর্বলতা, মাথাব্যথা এবং গুরুতর ক্ষেত্রে কিডনি সমস্যা, কার্ডিয়াক অ্যারিথমিয়া এবং কোমা হতে পারে। ব্যবস্থাপনার মধ্যে রয়েছে ঔষধ বন্ধ করা, কম ক্যালসিয়ামযুক্ত খাদ্য, তরল গ্রহণ বৃদ্ধি এবং গুরুতর ক্ষেত্রে শিরায় তরল ও কর্টিকোস্টেরয়েড।

গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদানের সময় ভিটামিন ডি অপরিহার্য। এই ঔষধটি গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদানের সময় প্রস্তাবিত দৈনিক মাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে, উচ্চ মাত্রা এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এটি টেরাটোজেনিক (জন্মগত ত্রুটি সৃষ্টি করতে পারে) হতে পারে। সঠিক ডোজের জন্য ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।