ডায়ালিপ্টিন-এম
জেনেরিক নাম
লিনাগ্লিপ্টিন এবং মেটফর্মিন হাইড্রোক্লোরাইড ট্যাবলেট
প্রস্তুতকারক
বিভিন্ন (যেমন: বোয়েরিঙ্গার ইনগেলহাইম, বাংলাদেশের স্থানীয় প্রস্তুতকারক)
দেশ
বিশ্বব্যাপী (মূল উদ্ভাবক জার্মানি/মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ সহ অনেক দেশে স্থানীয় উৎপাদন)
Loading images...
মূল্যের বিবরণ
বর্তমান বাজার মূল্যের তথ্য
ভেরিয়েন্ট | একক মূল্য | পাতার মূল্য |
---|---|---|
dialiptin m 50 mg tablet | ১৯.০০৳ | ১৩৩.০০৳ |
বর্ণনা
ওষুধের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
ডায়ালিপ্টিন-এম হলো লিনাগ্লিপ্টিন এবং মেটফর্মিন হাইড্রোক্লোরাইড এর একটি সম্মিলিত ওষুধ, যা টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলিটাসে আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্ক রোগীদের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ উন্নত করতে ব্যবহৃত হয়, যখন শুধু খাদ্য ও ব্যায়ামের মাধ্যমে পর্যাপ্ত নিয়ন্ত্রণ পাওয়া যায় না। লিনাগ্লিপ্টিন খাবারের পর শরীর থেকে ইনসুলিন নিঃসরণের পরিমাণ বাড়িয়ে কাজ করে এবং মেটফর্মিন লিভারে গ্লুকোজ উৎপাদন কমাতে ও ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ব্যবহার ও নির্দেশনা
ডোজ
বয়স্ক রোগী
বয়সের ভিত্তিতে লিনাগ্লিপ্টিনের জন্য নির্দিষ্ট ডোজ সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই। মেটফর্মিনের জন্য সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে; কিডনির কার্যকারিতা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা উচিত এবং মেটফর্মিনের ডোজ সাবধানে নির্ধারণ করা উচিত।
কিডনি সমস্যা
ইজিএফআর ৩০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি.মি.² এর নিচে রোগীদের জন্য সুপারিশ করা হয় না। ইজিএফআর ৩০-৬০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি.মি.² রোগীদের জন্য ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন। লিনাগ্লিপ্টিনের জন্য কিডনি সমন্বয় প্রয়োজন হয় না, তবে মেটফর্মিনের জন্য প্রয়োজন।
প্রাপ্তবয়স্ক
সাধারণত প্রাথমিকভাবে খাবার সাথে দিনে দুইবার ২.৫ মি.গ্রা. লিনাগ্লিপ্টিন/৫০০ মি.গ্রা. মেটফর্মিন মুখে গ্রহণ করতে হয়। ডোজ সর্বোচ্চ ৫ মি.গ্রা. লিনাগ্লিপ্টিন/১০০০ মি.গ্রা. মেটফর্মিন দিনে দুইবার পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। লিনাগ্লিপ্টিনের ডোজ দৈনিক ৫ মি.গ্রা. যা দিনে দুইবার ২.৫ মি.গ্রা. করে। মেটফর্মিনের ডোজ ব্যক্তিগতভাবে নির্ধারণ করা উচিত।
কীভাবে গ্রহণ করবেন
মেটফর্মিন সম্পর্কিত গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কমাতে খাবারের সাথে মুখে গ্রহণ করুন। ট্যাবলেটটি জল দিয়ে গিলে ফেলুন; এটি চূর্ণ, কাটা বা চিবানো যাবে না।
কার্যপ্রণালী
লিনাগ্লিপ্টিন একটি ডাইপেপ্টিডিল পেপটিডেস-৪ (ডিপিপি-৪) ইনহিবিটর যা ইনক্রেটিন হরমোন (জিএলপি-১ এবং জিআইপি) এর ভাঙ্গন প্রতিরোধ করে, যার ফলে তাদের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়। এর ফলে গ্লুকোজ-নির্ভর ইনসুলিন নিঃসরণ বৃদ্ধি পায় এবং গ্লুকাগন নিঃসরণ কমে। মেটফর্মিন একটি বিগুয়ানাইড যা মূলত লিভারে গ্লুকোজ উৎপাদন (গ্লুকোনিওজেনেসিস এবং গ্লাইকোজেনোলাইসিস) হ্রাস করে, অন্ত্রে গ্লুকোজ শোষণ কমায় এবং পেরিফেরাল গ্লুকোজ গ্রহণ ও ব্যবহার বাড়িয়ে ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা উন্নত করে।
ফার্মাকোকাইনেটিক্স
শোষণ
লিনাগ্লিপ্টিন: দ্রুত শোষিত হয়, প্লাজমায় সর্বোচ্চ ঘনত্ব সাধারণত ১.৫ ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে। মেটফর্মিন: ধীরে এবং অসম্পূর্ণভাবে শোষিত হয়, প্লাজমায় সর্বোচ্চ ঘনত্ব সাধারণত ২-৩ ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে।
নিঃসরণ
লিনাগ্লিপ্টিন: প্রায় ৮০% এন্টেরোহেপাটিক পথ (মল) দ্বারা, ৫% প্রস্রাবের মাধ্যমে নিঃসৃত হয়। মেটফর্মিন: প্রাথমিকভাবে প্রস্রাবের মাধ্যমে অপরিবর্তিত অবস্থায় নিঃসৃত হয়, প্রায় ৯০% ২৪ ঘন্টার মধ্যে।
হাফ-লাইফ
লিনাগ্লিপ্টিন: টার্মিনাল হাফ-লাইফ প্রায় ১০০ ঘন্টা (ডিপিপি-৪ এর সাথে দৃঢ়ভাবে আবদ্ধ থাকার কারণে), সক্রিয় ডিপিপি-৪ ইনহিবিশনের জন্য কার্যকর হাফ-লাইফ প্রায় ১২ ঘন্টা। মেটফর্মিন: প্লাজমা এলিমিনেশন হাফ-লাইফ প্রায় ৬.২ ঘন্টা।
মেটাবলিজম
লিনাগ্লিপ্টিন: সীমিত মেটাবলিজম, প্রাথমিকভাবে এন-ডাইমিথিলেশনের মাধ্যমে। মেটফর্মিন: প্রস্রাবের মাধ্যমে অপরিবর্তিত অবস্থায় নিঃসৃত হয়, লিভারে ন্যূনতম মেটাবলিজম হয়।
কার্য শুরু
প্রাথমিক গ্লুকোজ কমানোর প্রভাব কয়েক ঘন্টার মধ্যে শুরু হয়। সম্পূর্ণ থেরাপিউটিক প্রভাব পেতে কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রতিনির্দেশনা
- লিনাগ্লিপ্টিন বা মেটফর্মিন, অথবা অন্য কোনো উপাদান প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
- গুরুতর কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত রোগী (ইজিএফআর < ৩০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি.মি.²)।
- তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী মেটাবলিক এসিডোসিস, ডায়াবেটিক কিটোএসিডোসিস সহ বা ছাড়া, কোমা সহ বা ছাড়া।
- কিডনি ক্ষতির সম্ভাবনাময় তীব্র অবস্থা (যেমন: পানিশূন্যতা, গুরুতর সংক্রমণ, শক)।
- তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী রোগ যা টিস্যু হাইপোক্সিয়া ঘটাতে পারে (যেমন: কার্ডিয়াক বা শ্বাসযন্ত্রের অকার্যকারিতা, সাম্প্রতিক মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন, শক)।
- যকৃতের দুর্বলতা।
- তীব্র অ্যালকোহল বিষক্রিয়া, অ্যালকোহলিজম।
ওষুধের মিথস্ক্রিয়া
অ্যালকোহল
ল্যাকটেট মেটাবলিজমে মেটফর্মিনের প্রভাব বাড়ায়; ল্যাকটিক এসিডোসিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
সালফোনাইলুরিয়াস
হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়, ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন হতে পারে।
ইনসুলিন নিঃসরণকারী এবং ইনসুলিন
হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়, ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন হতে পারে।
কার্বনিক অ্যানহাইড্রেজ ইনহিবিটর (যেমন: টোপিরাম্যাট)
মেটফর্মিনের সাথে ল্যাকটিক এসিডোসিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
ক্যাশনিক ড্রাগস (যেমন: সিমেটিডিন, রানিটিডিন, অ্যামিলোরিড)
রেনাল টিউবুলার ট্রান্সপোর্টের জন্য প্রতিযোগিতা করে মেটফর্মিনের ঘনত্ব বাড়াতে পারে।
সংরক্ষণ
আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, শুষ্ক স্থানে ৩০°সেলসিয়াস এর নিচে সংরক্ষণ করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
মাত্রাতিরিক্ত
লিনাগ্লিপ্টিন: কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষেধক নেই। চিকিৎসা সহায়ক। মেটফর্মিন: অতিরিক্ত মাত্রা ল্যাকটিক এসিডোসিস ঘটাতে পারে, যা একটি মেডিকেল জরুরি অবস্থা এবং হাসপাতালে চিকিৎসা করা আবশ্যক। ল্যাকটেট এবং মেটফর্মিন অপসারণের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হলো হিমোডায়ালাইসিস। গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ, রক্তের গ্লুকোজ এবং অ্যাসিড-বেস ভারসাম্য পর্যবেক্ষণ করুন।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান
গর্ভাবস্থা: গর্ভবতী মহিলাদের উপর সীমিত তথ্য আছে। যদি ভ্রূণের সম্ভাব্য ঝুঁকির চেয়ে সম্ভাব্য সুবিধা বেশি হয় তবেই গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত। স্তন্যদান: লিনাগ্লিপ্টিন মানব দুধে নিঃসৃত হয় কিনা তা অজানা। মেটফর্মিন মানব দুধে নিঃসৃত হয়। মায়ের জন্য ওষুধের গুরুত্ব বিবেচনা করে স্তন্যদান বন্ধ করা বা ওষুধ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
এই ওষুধ সম্পর্কে সাধারণ প্রশ্ন
প্যাক সাইজ
মেয়াদ
উৎপাদন তারিখ থেকে ২৪ থেকে ৩৬ মাস
প্রাপ্যতা
ফার্মেসি, হাসপাতাল
অনুমোদনের অবস্থা
নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ (যেমন: এফডিএ, ইএমএ, ডিজিডিএ) দ্বারা অনুমোদিত
পেটেন্ট অবস্থা
জেনেরিক উপাদানগুলোর পেটেন্ট মেয়াদোত্তীর্ণ, ব্র্যান্ড ফর্মুলেশনের পেটেন্ট থাকতে পারে
ক্লিনিকাল ট্রায়াল
টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে লিনাগ্লিপ্টিন/মেটফর্মিন সংমিশ্রণের কার্যকারিতা এবং নিরাপত্তা অসংখ্য ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রমাণিত হয়েছে, যা এইচবিএ১সি-তে উল্লেখযোগ্য হ্রাস, ভাল সহনশীলতা এবং হাইপোগ্লাইসেমিয়ার কম ঝুঁকি (বিশেষ করে সালফোনাইলুরিয়া বা ইনসুলিনের সাথে ব্যবহার না করলে) দেখিয়েছে।
ল্যাব মনিটরিং
- এইচবিএ১সি (প্রতি ৩-৬ মাস অন্তর)
- ফাস্টিং প্লাজমা গ্লুকোজ
- কিডনির কার্যকারিতা (ইজিএফআর) প্রাথমিকভাবে এবং বার্ষিকভাবে, অথবা ঝুঁকি বাড়লে ঘনঘন।
- ভিটামিন বি১২ এর মাত্রা পর্যায়ক্রমে (মেটফর্মিন বি১২ শোষণ কমাতে পারে)।
- যকৃতের কার্যকারিতা পরীক্ষা পর্যায়ক্রমে।
ডাক্তারের নোট
- ওষুধের পাশাপাশি খাদ্য ও ব্যায়ামের গুরুত্ব তুলে ধরুন।
- রোগীদের হাইপোগ্লাইসেমিয়া এবং ল্যাকটিক এসিডোসিসের লক্ষণ সম্পর্কে শিক্ষিত করুন।
- মেটফর্মিন উপাদানের কারণে কিডনির কার্যকারিতা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করুন।
- দীর্ঘমেয়াদী মেটফর্মিন ব্যবহারকারীদের জন্য বি১২ পরিপূরক বিবেচনা করুন, বিশেষ করে যাদের ঘাটতির ঝুঁকির কারণ রয়েছে।
রোগীর নির্দেশিকা
- আপনার ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী এই ওষুধটি গ্রহণ করুন।
- পেটের সমস্যা কমাতে খাবারের সাথে গ্রহণ করুন।
- আপনার ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এই ওষুধ গ্রহণ বন্ধ করবেন না।
- ল্যাকটিক এসিডোসিসের লক্ষণ (যেমন: অস্বাভাবিক পেশী ব্যথা, শ্বাস নিতে কষ্ট, অস্বাভাবিক তন্দ্রাচ্ছন্নতা, পেটে ব্যথা) অনুভব করলে আপনার ডাক্তারকে জানান।
- আয়োডিনযুক্ত কন্ট্রাস্ট এজেন্ট জড়িত কোনো অস্ত্রোপচার বা রেডিওলজিক্যাল পদ্ধতির আগে আপনার ডাক্তারকে জানান।
মিসড ডোজের পরামর্শ
যদি আপনি একটি ডোজ নিতে ভুলে যান, তাহলে মনে পড়ার সাথে সাথে তা গ্রহণ করুন, যদি না আপনার পরবর্তী ডোজের প্রায় সময় হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে, ভুলে যাওয়া ডোজটি বাদ দিন এবং আপনার নিয়মিত সময়ে পরবর্তী ডোজটি গ্রহণ করুন। ভুলে যাওয়া ডোজের জন্য দ্বিগুণ ডোজ গ্রহণ করবেন না।
গাড়ি চালানোর সতর্কতা
এই ওষুধটি সাধারণত গাড়ি চালানো বা যন্ত্রপাতি পরিচালনার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে না। তবে, ইনসুলিন বা সালফোনাইলুরিয়ার সাথে ব্যবহার করলে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি থাকে যা এই ক্ষমতাগুলিকে ব্যাহত করতে পারে। আপনার হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন থাকুন।
জীবনযাত্রার পরামর্শ
- আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর পরামর্শ অনুযায়ী একটি সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- নিয়মিত আপনার রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করুন।
- অ্যালকোহল গ্রহণ সীমিত করুন।
- সুস্থ বা অসুস্থ অবস্থায় পর্যাপ্ত পানি পান করুন, বিশেষ করে কঠোর ব্যায়ামের সময়।
বাংলাদেশে বিকল্প ওষুধ
বাজারে পাওয়া যায় এমন অনুরূপ ওষুধ
বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড নাম
এই ওষুধের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড নাম
সম্পর্কিত
ওষুধ
আপনার স্বাস্থ্যসেবার প্রয়োজনের জন্য সেরা বিকল্প খুঁজে পেতে একই ধরনের ওষুধ অন্বেষণ করুন।
লোটেনেট প্লাস
জেনারেল ফার্মাসিউটিক্যালস লি.
এক্সোমি এমইউপিএস
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লি.
ইক্সিব
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ
অ্যাজেলেক
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লি.
অ্যাভলোকুইন-এইচ
জেনারেল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
এভিলাম
বিভিন্ন (যেমন: স্যানোফি এভিল নামে)
আজি এস
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ
এক্সিপেইন
এসিএমই ল্যাবরেটরিজ লি.
অ্যাজিলপ্রেস
নির্দিষ্ট প্রস্তুতকারক অঞ্চলভেদে ভিন্ন (যেমন: স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লি. বাংলাদেশে অ্যাজিলসারটান এর একটি জেনেরিক পণ্যের জন্য)
ইউরো ওরস্যালাইন
ইউরো ফার্মা লি.