এমপাগ্লিফ-এম
জেনেরিক নাম
এমপাগ্লিফ্লোজিন এবং মেটফর্মিন হাইড্রোক্লোরাইড ট্যাবলেট
প্রস্তুতকারক
বোয়েরিঙ্গার ইনগেলহাইম / এলি লিলি অ্যান্ড কোম্পানি
দেশ
জার্মানি / মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
Loading images...
মূল্যের বিবরণ
বর্তমান বাজার মূল্যের তথ্য
ভেরিয়েন্ট | একক মূল্য | পাতার মূল্য |
---|---|---|
empaglif m 5 mg tablet | ২০.০০৳ | ২০০.০০৳ |
বর্ণনা
ওষুধের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
এমপাগ্লিফ্লোজিন এবং মেটফর্মিন হাইড্রোক্লোরাইড হলো একটি কম্বিনেশন ওরাল অ্যান্টিডায়াবেটিক ঔষধ যা প্রাপ্তবয়স্ক টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলিটাস রোগীদের গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ উন্নত করতে ব্যবহৃত হয়। এমপাগ্লিফ্লোজিন হলো একটি সোডিয়াম-গ্লুকোজ কো-ট্রান্সপোর্টার ২ (SGLT2) ইনহিবিটর এবং মেটফর্মিন একটি বাইগুয়ানাইড।
ব্যবহার ও নির্দেশনা
ডোজ
বয়স্ক রোগী
শুধু বয়সের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট ডোজ সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই, তবে চিকিৎসা শুরুর আগে কিডনির কার্যকারিতা মূল্যায়ন করা উচিত এবং নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
কিডনি সমস্যা
eGFR < ৩০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি² রোগীদের জন্য সুপারিশ করা হয় না। eGFR ৩০-৬০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি² রোগীদের জন্য ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন (মেটফর্মিন ৩০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি² এর নিচে প্রতিনির্দেশিত; এমপাগ্লিফ্লোজিনের কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে)।
প্রাপ্তবয়স্ক
প্রাথমিক ডোজ হলো এমপাগ্লিফ্লোজিন ৫ মি.গ্রা. এবং মেটফর্মিন ৫০০ মি.গ্রা. মুখে দিনে দু'বার খাবারের সাথে। কার্যকারিতা এবং সহনশীলতার উপর ভিত্তি করে ডোজ বাড়ানো যেতে পারে, সর্বোচ্চ এমপাগ্লিফ্লোজিন ১২.৫ মি.গ্রা. এবং মেটফর্মিন ১০০০ মি.গ্রা. দিনে দু'বার পর্যন্ত (উপলব্ধ শক্তির উপর নির্ভর করে)।
কীভাবে গ্রহণ করবেন
মুখে, দিনে দু'বার খাবারের সাথে গ্রহণ করুন, মেটফর্মিনের সাথে সম্পর্কিত গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কমাতে।
কার্যপ্রণালী
এমপাগ্লিফ্লোজিন রেনাল টিউবুলে এসজিএলটি২ কে বাধা দেয়, যার ফলে গ্লুকোজ পুনঃশোষণ কমে এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে গ্লুকোজ নির্গমন বাড়ে। মেটফর্মিন মূলত হেপাটিক গ্লুকোজ উৎপাদন হ্রাস করে, অন্ত্রে গ্লুকোজ শোষণ কমায় এবং পেরিফেরাল গ্লুকোজ গ্রহণ ও ব্যবহার বাড়িয়ে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে।
ফার্মাকোকাইনেটিক্স
শোষণ
এমপাগ্লিফ্লোজিন: দ্রুত শোষিত হয়, ১.৫ ঘণ্টার মধ্যে সর্বোচ্চ ঘনত্ব। মেটফর্মিন: ধীরে ধীরে শোষিত হয়, ২-৩ ঘণ্টার মধ্যে সর্বোচ্চ ঘনত্ব।
নিঃসরণ
এমপাগ্লিফ্লোজিন: রেনাল ও মল দ্বারা। মেটফর্মিন: প্রধানত রেনাল, অপরিবর্তিত অবস্থায়।
হাফ-লাইফ
এমপাগ্লিফ্লোজিন: প্রায় ১২.৪ ঘণ্টা। মেটফর্মিন: প্রায় ৬.২ ঘণ্টা (প্লাজমা)।
মেটাবলিজম
এমপাগ্লিফ্লোজিন: প্রধানত গ্লুকুরোনাইডেশন দ্বারা। মেটফর্মিন: নগণ্য মেটাবোলাইজড হয়।
কার্য শুরু
সেবনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে গ্লুকোজ কমানোর প্রভাব দেখা যায়।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রতিনির্দেশনা
- এমপাগ্লিফ্লোজিন, মেটফর্মিন বা ফর্মুলেশনের যেকোনো উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
- গুরুতর কিডনি সমস্যা (eGFR < ৩০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি²), এন্ড-স্টেজ রেনাল ডিজিজ বা ডায়ালাইসিস।
- তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী মেটাবলিক অ্যাসিডোসিস, ডায়াবেটিক কিটোঅ্যাসিডোসিস সহ বা ছাড়া।
- মেটফর্মিনের সাথে ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিসের ইতিহাস।
- যকৃতের সমস্যা।
ওষুধের মিথস্ক্রিয়া
অ্যালকোহল
মেটফর্মিনের সাথে ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিসের ঝুঁকি বাড়ায়।
লুপ ডাইউরেটিক্স
ডিহাইড্রেশন এবং হাইপোটেনশনের ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং বিশেষ করে এমপাগ্লিফ্লোজিনের সাথে কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে।
কার্বনিক অ্যানহাইড্রেজ ইনহিবিটরস (যেমন, টপিরামেট)
ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে (মেটফর্মিনের সাথে)।
ইনসুলিন এবং ইনসুলিন সিক্রেটাগোগস (যেমন, সালফোনাইলুরিয়া)
হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি, ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন হতে পারে।
মেটফর্মিন ক্লিয়ারেন্স হ্রাসকারী ওষুধ (যেমন, সিমেটিডিন, রানোলাজিন, ডোলুটেগ্রাভির, ট্রাইমেথোপ্রিম, ইসাভুকোনাজল, ভ্যানডেতানিভ)
মেটফর্মিনের মাত্রা এবং ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
সংরক্ষণ
৩০°C এর নিচে শুষ্ক স্থানে, সরাসরি আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
মাত্রাতিরিক্ত
এমপাগ্লিফ্লোজিনের অতিরিক্ত মাত্রায় হাইপোগ্লাইসেমিয়া (বিশেষ করে ইনসুলিন/সালফোনাইলুরিয়ার সাথে), ডিহাইড্রেশন এবং ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা হতে পারে। মেটফর্মিনের অতিরিক্ত মাত্রায় ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিস হতে পারে, যা একটি মেডিকেল জরুরি অবস্থা। চিকিৎসায় সহায়ক ব্যবস্থা, লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা এবং গুরুতর মেটফর্মিন অতিরিক্ত মাত্রার জন্য হেমাডায়ালাইসিস অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান
গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিকে সুপারিশ করা হয় না কারণ এমপাগ্লিফ্লোজিনের কারণে ভ্রূণের কিডনিতে বিরূপ প্রভাবের সম্ভাবনা রয়েছে। মেটফর্মিনের তথ্য বিতর্কিত; সাধারণত, গর্ভাবস্থায় গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণের জন্য ইনসুলিন পছন্দ করা হয়। স্তন্যদানকালে ব্যবহার এড়িয়ে চলুন কারণ এমপাগ্লিফ্লোজিন বা মেটফর্মিন স্তন দুধে প্রবেশ করে কিনা তা অজানা।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রতিনির্দেশনা
- এমপাগ্লিফ্লোজিন, মেটফর্মিন বা ফর্মুলেশনের যেকোনো উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
- গুরুতর কিডনি সমস্যা (eGFR < ৩০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি²), এন্ড-স্টেজ রেনাল ডিজিজ বা ডায়ালাইসিস।
- তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী মেটাবলিক অ্যাসিডোসিস, ডায়াবেটিক কিটোঅ্যাসিডোসিস সহ বা ছাড়া।
- মেটফর্মিনের সাথে ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিসের ইতিহাস।
- যকৃতের সমস্যা।
ওষুধের মিথস্ক্রিয়া
অ্যালকোহল
মেটফর্মিনের সাথে ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিসের ঝুঁকি বাড়ায়।
লুপ ডাইউরেটিক্স
ডিহাইড্রেশন এবং হাইপোটেনশনের ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং বিশেষ করে এমপাগ্লিফ্লোজিনের সাথে কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে।
কার্বনিক অ্যানহাইড্রেজ ইনহিবিটরস (যেমন, টপিরামেট)
ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে (মেটফর্মিনের সাথে)।
ইনসুলিন এবং ইনসুলিন সিক্রেটাগোগস (যেমন, সালফোনাইলুরিয়া)
হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি, ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন হতে পারে।
মেটফর্মিন ক্লিয়ারেন্স হ্রাসকারী ওষুধ (যেমন, সিমেটিডিন, রানোলাজিন, ডোলুটেগ্রাভির, ট্রাইমেথোপ্রিম, ইসাভুকোনাজল, ভ্যানডেতানিভ)
মেটফর্মিনের মাত্রা এবং ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
সংরক্ষণ
৩০°C এর নিচে শুষ্ক স্থানে, সরাসরি আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
মাত্রাতিরিক্ত
এমপাগ্লিফ্লোজিনের অতিরিক্ত মাত্রায় হাইপোগ্লাইসেমিয়া (বিশেষ করে ইনসুলিন/সালফোনাইলুরিয়ার সাথে), ডিহাইড্রেশন এবং ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা হতে পারে। মেটফর্মিনের অতিরিক্ত মাত্রায় ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিস হতে পারে, যা একটি মেডিকেল জরুরি অবস্থা। চিকিৎসায় সহায়ক ব্যবস্থা, লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা এবং গুরুতর মেটফর্মিন অতিরিক্ত মাত্রার জন্য হেমাডায়ালাইসিস অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান
গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিকে সুপারিশ করা হয় না কারণ এমপাগ্লিফ্লোজিনের কারণে ভ্রূণের কিডনিতে বিরূপ প্রভাবের সম্ভাবনা রয়েছে। মেটফর্মিনের তথ্য বিতর্কিত; সাধারণত, গর্ভাবস্থায় গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণের জন্য ইনসুলিন পছন্দ করা হয়। স্তন্যদানকালে ব্যবহার এড়িয়ে চলুন কারণ এমপাগ্লিফ্লোজিন বা মেটফর্মিন স্তন দুধে প্রবেশ করে কিনা তা অজানা।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
এই ওষুধ সম্পর্কে সাধারণ প্রশ্ন
প্যাক সাইজ
মেয়াদ
সাধারণত উৎপাদন তারিখ থেকে ২৪-৩৬ মাস
প্রাপ্যতা
বিশ্বব্যাপী ফার্মেসী এবং হাসপাতালে উপলব্ধ
অনুমোদনের অবস্থা
এফডিএ এবং বিশ্বব্যাপী অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা দ্বারা অনুমোদিত
পেটেন্ট অবস্থা
পেটেন্ট সুরক্ষার অধীনে (এমপাগ্লিফ্লোজিন উপাদান); মেটফর্মিন পেটেন্ট মুক্ত
ক্লিনিকাল ট্রায়াল
একাধিক মূল ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল (যেমন, EMPA-REG OUTCOME) এমপাগ্লিফ্লোজিনের কার্যকারিতা এবং কার্ডিওভাসকুলার সুবিধা প্রমাণ করেছে, উভয়ই একা এবং মেটফর্মিনের সাথে একত্রে। এই ট্রায়ালগুলি কার্ডিওভাসকুলার ঝুঁকি কমানোর জন্য এর অনুমোদনের দিকে পরিচালিত করেছে।
ল্যাব মনিটরিং
- চিকিৎসা শুরুর আগে এবং বার্ষিকভাবে কিডনির কার্যকারিতা (eGFR) (বয়স্ক বা কিডনির কার্যকারিতা দুর্বল হলে আরও ঘন ঘন)।
- HbA1c মাত্রা
- রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা
- লিপিড প্রোফাইল
- ইলেক্ট্রোলাইট (যেমন, ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিসের ঝুঁকিতে থাকা রোগীদের সিরাম বাইকার্বনেট)।
ডাক্তারের নোট
- ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিস এবং কিটোঅ্যাসিডোসিসের লক্ষণ সম্পর্কে রোগীদের পরামর্শ দিন।
- পর্যাপ্ত হাইড্রেশনের উপর জোর দিন।
- বিশেষ করে দুর্বল জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে নিয়মিত কিডনির কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করুন।
- তীব্র অসুস্থতা, সার্জারি বা কনট্রাস্ট এজেন্ট প্রয়োজন এমন পদ্ধতির ক্ষেত্রে সাময়িকভাবে বন্ধ করার কথা বিবেচনা করুন।
রোগীর নির্দেশিকা
- আপনার ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন।
- গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা কমাতে খাবারের সাথে গ্রহণ করুন।
- প্রচুর পরিমাণে তরল পান করে পর্যাপ্ত হাইড্রেশন বজায় রাখুন।
- ল্যাকটিক অ্যাসিডোসিস (যেমন, অস্বাভাবিক পেশী ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, অস্বাভাবিক পেটের অস্বস্তি, মাথা ঘোরা, ঠান্ডা লাগা) বা কিটোঅ্যাসিডোসিসের (যেমন, বমি বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা, অতিরিক্ত তৃষ্ণা, শ্বাসকষ্ট) কোনো লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে আপনার ডাক্তারকে জানান।
- ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন বন্ধ করবেন না।
মিসড ডোজের পরামর্শ
যদি একটি ডোজ মিস হয়, যত তাড়াতাড়ি মনে পড়ে তা গ্রহণ করুন, যদি না পরবর্তী ডোজের সময় প্রায় হয়ে আসে। মিস করা ডোজের জন্য দ্বিগুণ ডোজ নেবেন না। আপনার নিয়মিত ডোজের সময়সূচী চালিয়ে যান।
গাড়ি চালানোর সতর্কতা
এই ঔষধ সাধারণত গাড়ি চালানো বা যন্ত্রপাতি পরিচালনার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে না। তবে, যদি হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয় (বিশেষ করে ইনসুলিন বা সালফোনাইলুরিয়ার সাথে ব্যবহার করলে), তাহলে দৃষ্টি বা ঘনত্ব প্রভাবিত হতে পারে। গাড়ি চালানো বা যন্ত্রপাতি পরিচালনার আগে রোগীদের তাদের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিত।
জীবনযাত্রার পরামর্শ
- একটি সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়াম রুটিন বজায় রাখুন।
- আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করুন।
- অ্যালকোহল সেবন সীমিত করুন।
- বিশেষ করে অসুস্থতার সময়, strenuous ব্যায়ামের সময় বা গরম আবহাওয়ায় পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করে শরীরকে সতেজ রাখুন।
বাংলাদেশে বিকল্প ওষুধ
বাজারে পাওয়া যায় এমন অনুরূপ ওষুধ
বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড নাম
এই ওষুধের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড নাম। বিস্তারিত তথ্যের জন্য একটি ব্র্যান্ডে ক্লিক করুন।
এমপাগ্লিফ-এম ব্র্যান্ডের অন্যান্য ওষুধ
একই ব্র্যান্ড নামের অধীনে উপলব্ধ অন্যান্য ওষুধ