ন্যাপরিন-প্লাস

খাবারের অন্তত ৩০ মিনিট আগে এক গ্লাস জল দিয়ে মৌখিকভাবে সেবন করুন। ট্যাবলেটটি সম্পূর্ণ গিলে ফেলুন; এটি চিবানো, ভাঙা বা বিভক্ত করা উচিত নয়।

ন্যাপ্রোক্সেন সাইক্লোঅক্সিজেনেস (COX-1 ও COX-2) এনজাইম দমন করে, যা প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন সংশ্লেষণ কমিয়ে প্রদাহরোধী, ব্যথানাশক এবং জ্বর-রোধী প্রভাব ফেলে। এসোমিপ্রাজল গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের H+/K+-ATPase পাম্পকে অপরিবর্তনীয়ভাবে আবদ্ধ করে এবং দমন করে গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড নিঃসরণ কমায়।

• ন্যাপ্রোক্সেন, এসোমিপ্রাজল বা ফর্মুলেশনের যেকোনো উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
• অ্যাসপিরিন বা অন্যান্য এনএসএআইডি গ্রহণের পর হাঁপানি, আমবাত বা অন্যান্য অ্যালার্জি-জাতীয় প্রতিক্রিয়ার ইতিহাস।
• গর্ভাবস্থার তৃতীয় ত্রৈমাসিক।
• গুরুতর কিডনি বা যকৃতের সমস্যা।
• সক্রিয় গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রক্তপাত বা পেপটিক আলসার সহ রোগী।

৩০°C এর নিচে একটি শীতল, শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করুন। আলো এবং আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

ন্যাপ্রোক্সেন অতিরিক্ত মাত্রার লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে তন্দ্রা, বুক জ্বালাপোড়া, বমি বমি ভাব, বমি, এপিগ্যাস্ট্রিক ব্যথা, জিআই রক্তপাত এবং কদাচিৎ তীব্র কিডনি ফেইলিওর। এসোমিপ্রাজল অতিরিক্ত মাত্রার লক্ষণগুলি সাধারণত হালকা হয় এবং এর মধ্যে রয়েছে অলসতা, তন্দ্রা, বমি বমি ভাব, টাকিকার্ডিয়া এবং ডায়রিয়া। ব্যবস্থাপনা: কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষেধক নেই। চিকিৎসা লক্ষণভিত্তিক এবং সহায়ক। সেবনের ৪ ঘন্টার মধ্যে গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজ এবং/অথবা সক্রিয় কাঠকয়লা বিবেচনা করা যেতে পারে।

গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থার তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ন্যাপ্রোক্সেন সহ এনএসএআইডি ব্যবহার ভ্রূণের ডাক্টাস আর্টেরিওসাসের অকাল বন্ধ হওয়ার ঝুঁকির কারণে প্রতিনির্দেশিত। প্রথম এবং দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে, শুধুমাত্র তখনই ব্যবহার করুন যদি সম্ভাব্য সুবিধা ভ্রূণের সম্ভাব্য ঝুঁকির চেয়ে বেশি হয়। স্তন্যদান: ন্যাপ্রোক্সেন বুকের দুধে নিঃসৃত হয়। এসোমিপ্রাজলও বুকের দুধে নিঃসৃত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মায়ের কাছে ওষুধের গুরুত্ব বিবেচনা করে স্তন্যপান বন্ধ করা বা ওষুধ বন্ধ করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

• ন্যাপ্রোক্সেন, এসোমিপ্রাজল বা ফর্মুলেশনের যেকোনো উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
• অ্যাসপিরিন বা অন্যান্য এনএসএআইডি গ্রহণের পর হাঁপানি, আমবাত বা অন্যান্য অ্যালার্জি-জাতীয় প্রতিক্রিয়ার ইতিহাস।
• গর্ভাবস্থার তৃতীয় ত্রৈমাসিক।
• গুরুতর কিডনি বা যকৃতের সমস্যা।
• সক্রিয় গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রক্তপাত বা পেপটিক আলসার সহ রোগী।

৩০°C এর নিচে একটি শীতল, শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করুন। আলো এবং আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

ন্যাপ্রোক্সেন অতিরিক্ত মাত্রার লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে তন্দ্রা, বুক জ্বালাপোড়া, বমি বমি ভাব, বমি, এপিগ্যাস্ট্রিক ব্যথা, জিআই রক্তপাত এবং কদাচিৎ তীব্র কিডনি ফেইলিওর। এসোমিপ্রাজল অতিরিক্ত মাত্রার লক্ষণগুলি সাধারণত হালকা হয় এবং এর মধ্যে রয়েছে অলসতা, তন্দ্রা, বমি বমি ভাব, টাকিকার্ডিয়া এবং ডায়রিয়া। ব্যবস্থাপনা: কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষেধক নেই। চিকিৎসা লক্ষণভিত্তিক এবং সহায়ক। সেবনের ৪ ঘন্টার মধ্যে গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজ এবং/অথবা সক্রিয় কাঠকয়লা বিবেচনা করা যেতে পারে।

গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থার তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ন্যাপ্রোক্সেন সহ এনএসএআইডি ব্যবহার ভ্রূণের ডাক্টাস আর্টেরিওসাসের অকাল বন্ধ হওয়ার ঝুঁকির কারণে প্রতিনির্দেশিত। প্রথম এবং দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে, শুধুমাত্র তখনই ব্যবহার করুন যদি সম্ভাব্য সুবিধা ভ্রূণের সম্ভাব্য ঝুঁকির চেয়ে বেশি হয়। স্তন্যদান: ন্যাপ্রোক্সেন বুকের দুধে নিঃসৃত হয়। এসোমিপ্রাজলও বুকের দুধে নিঃসৃত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মায়ের কাছে ওষুধের গুরুত্ব বিবেচনা করে স্তন্যপান বন্ধ করা বা ওষুধ বন্ধ করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।