নিওবেট

শুধুমাত্র বাহ্যিক ব্যবহারের জন্য। আক্রান্ত ত্বকের উপর একটি পাতলা স্তর প্রয়োগ করুন এবং আলতো করে ঘষুন। ব্যবহারের আগে এবং পরে হাত ধুয়ে নিন। চোখ, নাক, মুখ এবং অন্যান্য শ্লেষ্মা ঝিল্লির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।

বিটামিথাসোন ভ্যালেরেট একটি শক্তিশালী কর্টিকোস্টেরয়েড যা প্রদাহ-বিরোধী, চুলকানি-বিরোধী এবং রক্তনালী সংকুচিত করার কার্যকারিতা প্রদান করে। নিওমাইসিন সালফেট একটি অ্যামাইনোগ্লাইকোসাইড অ্যান্টিবায়োটিক যা ব্যাকটেরিয়ার প্রোটিন সংশ্লেষণকে বাধা দেয়, যার ফলে সংবেদনশীল জীবের বিরুদ্ধে ব্যাকটেরিয়ারোধী প্রভাব ফেলে।

• বিটামিথাসোন, নিওমাইসিন বা যেকোনো সহায়ক উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
• ত্বকের ভাইরাস সংক্রমণ (যেমন: হার্পিস সিমপ্লেক্স, ভেরিসেলা)।
• ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ।
• পেরিওরাল ডার্মাটাইটিস, রোসাসিয়া, ব্রণ ভলগারিস।
• চিকিৎসাহীন ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ।
• ব্যাপক প্লেক সোরিয়াসিস (সিস্টেমিক শোষণের সম্ভাবনার কারণে)।

৩০°সে তাপমাত্রার নিচে শুষ্ক স্থানে এবং আলো থেকে দূরে সংরক্ষণ করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

টপিক্যাল প্রয়োগের সাথে তীব্র মাত্রাধিক্য অসম্ভাব্য। তবে, কর্টিকোস্টেরয়েডের দীর্ঘস্থায়ী বা অতিরিক্ত ব্যবহারে কুশিং সিন্ড্রোম, অ্যাড্রেনাল গ্রন্থির কার্যক্ষমতা হ্রাস বা হাইপারকর্টিসিজমের মতো সিস্টেমিক প্রভাব দেখা দিতে পারে। ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের বড় অংশ থেকে নিওমাইসিনের অতিরিক্ত শোষণ ওটোটক্সিসিটি এবং নেফ্রোটক্সিসিটির কারণ হতে পারে।

গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থায় শুধুমাত্র তখনই সতর্কতার সাথে ব্যবহার করুন যদি সম্ভাব্য সুবিধা ভ্রূণের সম্ভাব্য ঝুঁকির চেয়ে বেশি হয়। ব্যাপক ব্যবহার বা দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। স্তন্যদান: এটি জানা নেই যে টপিক্যালি প্রয়োগ করা কর্টিকোস্টেরয়েড বা নিওমাইসিন মানুষের দুধে নিঃসৃত হয় কিনা। স্তন্যদানকারী মহিলাকে দেওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

• বিটামিথাসোন, নিওমাইসিন বা যেকোনো সহায়ক উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
• ত্বকের ভাইরাস সংক্রমণ (যেমন: হার্পিস সিমপ্লেক্স, ভেরিসেলা)।
• ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ।
• পেরিওরাল ডার্মাটাইটিস, রোসাসিয়া, ব্রণ ভলগারিস।
• চিকিৎসাহীন ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ।
• ব্যাপক প্লেক সোরিয়াসিস (সিস্টেমিক শোষণের সম্ভাবনার কারণে)।

৩০°সে তাপমাত্রার নিচে শুষ্ক স্থানে এবং আলো থেকে দূরে সংরক্ষণ করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

টপিক্যাল প্রয়োগের সাথে তীব্র মাত্রাধিক্য অসম্ভাব্য। তবে, কর্টিকোস্টেরয়েডের দীর্ঘস্থায়ী বা অতিরিক্ত ব্যবহারে কুশিং সিন্ড্রোম, অ্যাড্রেনাল গ্রন্থির কার্যক্ষমতা হ্রাস বা হাইপারকর্টিসিজমের মতো সিস্টেমিক প্রভাব দেখা দিতে পারে। ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের বড় অংশ থেকে নিওমাইসিনের অতিরিক্ত শোষণ ওটোটক্সিসিটি এবং নেফ্রোটক্সিসিটির কারণ হতে পারে।

গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থায় শুধুমাত্র তখনই সতর্কতার সাথে ব্যবহার করুন যদি সম্ভাব্য সুবিধা ভ্রূণের সম্ভাব্য ঝুঁকির চেয়ে বেশি হয়। ব্যাপক ব্যবহার বা দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। স্তন্যদান: এটি জানা নেই যে টপিক্যালি প্রয়োগ করা কর্টিকোস্টেরয়েড বা নিওমাইসিন মানুষের দুধে নিঃসৃত হয় কিনা। স্তন্যদানকারী মহিলাকে দেওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।