অস্টোক্যাল-সি
জেনেরিক নাম
ক্যালসিয়াম কার্বনেট + ভিটামিন ডি৩
প্রস্তুতকারক
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লি.
দেশ
বাংলাদেশ
Loading images...
মূল্যের বিবরণ
বর্তমান বাজার মূল্যের তথ্য
ভেরিয়েন্ট | একক মূল্য | পাতার মূল্য |
---|---|---|
ostocal c 1000 mg tablet | ১৫.০০৳ | ১৫০.০০৳ |
বর্ণনা
ওষুধের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
অস্টোক্যাল-সি ১০০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট ক্যালসিয়াম কার্বনেট এবং ভিটামিন ডি৩ এর সমন্বয়ে গঠিত একটি পুষ্টিকর পরিপূরক। এটি প্রধানত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর ঘাটতি প্রতিরোধ বা চিকিৎসায়, হাড়ের স্বাস্থ্য সমর্থনে এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো অবস্থা ব্যবস্থাপনায় ব্যবহৃত হয়।
ব্যবহার ও নির্দেশনা
ডোজ
বয়স্ক রোগী
প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই ডোজ, গুরুতর কিডনি সমস্যা থাকলে কিডনির কার্যকারিতা অনুযায়ী সমন্বয় করুন।
কিডনি সমস্যা
সাবধানে ব্যবহার করুন। গুরুতর কিডনি সমস্যায় ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন হতে পারে। সিরাম ক্যালসিয়াম এবং ফসফেটের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করুন।
প্রাপ্তবয়স্ক
সাধারণত প্রতিদিন ১-২ টি ট্যাবলেট, অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। ট্যাবলেট চিবিয়ে বা আস্ত গিলে খাওয়া যেতে পারে।
কীভাবে গ্রহণ করবেন
মৌখিকভাবে গ্রহণ করুন, খাবারের সাথে বা খাবার ছাড়া। খাবারের সাথে গ্রহণ করলে শোষণ উন্নত হতে পারে, বিশেষ করে ক্যালসিয়াম কার্বনেটের জন্য। চিবিয়ে খাওয়ার ট্যাবলেটগুলো গিলে ফেলার আগে ভালোভাবে চিবিয়ে নিতে হবে। আস্ত ট্যাবলেট এক গ্লাস জল দিয়ে গিলে নিন।
কার্যপ্রণালী
ক্যালসিয়াম হাড় গঠন, পেশী সংকোচন, স্নায়ু কার্যকারিতা এবং রক্ত জমাট বাঁধার জন্য প্রয়োজনীয় একটি অপরিহার্য খনিজ। ভিটামিন ডি৩ (কোলেক্যালসিফেরল) প্রধানত অন্ত্র থেকে ক্যালসিয়াম শোষণ বাড়িয়ে এবং হাড়ের খনিজকরণকে উৎসাহিত করে ক্যালসিয়াম ও ফসফেট হোমিওস্ট্যাসিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এটি ক্যালসিয়ামের রেনাল পুনঃশোষণ এবং হাড়ের পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে।
ফার্মাকোকাইনেটিক্স
শোষণ
ক্যালসিয়াম: খাওয়া ক্যালসিয়ামের প্রায় ২০-৪০% শোষিত হয়, প্রাথমিকভাবে ডুওডেনামে সক্রিয় পরিবহনের মাধ্যমে এবং জেজুনাম/ইলিয়ামে নিষ্ক্রিয় ব্যাপনের মাধ্যমে। ভিটামিন ডি দ্বারা শোষণ বৃদ্ধি পায়। ভিটামিন ডি৩: ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে সহজে শোষিত হয়, প্রধানত চর্বির সাথে (পিত্ত লবণ প্রয়োজন)।
নিঃসরণ
ক্যালসিয়াম: প্রধানত মলের মাধ্যমে (অশোষিত ক্যালসিয়াম) এবং রেনাল (ফিল্টার করা এবং পুনঃশোষিত)। ভিটামিন ডি৩: প্রধানত পিত্ত এবং মলের মাধ্যমে নিঃসৃত হয়, সামান্য পরিমাণে কিডনির মাধ্যমে।
হাফ-লাইফ
ক্যালসিয়াম: পরিবর্তনশীল, শারীরবৃত্তীয় অবস্থার উপর নির্ভর করে। ভিটামিন ডি৩: কোলেক্যালসিফেরলের হাফ-লাইফ ২৪ ঘন্টা, তবে এর সক্রিয় মেটাবোলাইট, ক্যালসিট্রিয়লের হাফ-লাইফ ৩-৫ দিন। অ্যাডিপোস টিস্যুতে সঞ্চয় এর উপস্থিতি দীর্ঘায়িত করতে পারে।
মেটাবলিজম
ক্যালসিয়াম: বিপাক হয় না, তবে এর শারীরবৃত্তীয় বিতরণ এবং নিঃসরণ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। ভিটামিন ডি৩: লিভারে ২৫-হাইড্রোক্সিভিটামিন ডি (ক্যালসিফেডিওল) এবং তারপর কিডনিতে ১,২৫-ডাইহাইড্রোক্সিভিটামিন ডি (ক্যালসিট্রিয়ল) তে হাইড্রোক্সিলেটেড হয়, যা এর সক্রিয় রূপ।
কার্য শুরু
ক্যালসিয়াম: ধীর গতিতে, হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য এর প্রভাব দীর্ঘমেয়াদী। ভিটামিন ডি৩: সম্পূর্ণ প্রভাবের জন্য কয়েক দিন থেকে কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রতিনির্দেশনা
- হাইপারক্যালসিমিয়া (রক্তে ক্যালসিয়ামের উচ্চ মাত্রা)
- হাইপারক্যালসিউরিয়া (প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের উচ্চ মাত্রা)
- নেফ্রোলিথিয়াসিস (কিডনিতে পাথর, বিশেষ করে ক্যালসিয়ামযুক্ত)
- গুরুতর কিডনি সমস্যা
- সক্রিয় উপাদান বা সহায়ক উপাদানগুলির প্রতি অতিসংবেদনশীলতা
- প্রাথমিক হাইপারপ্যারাথাইরয়েডিজম
- ভিটামিন ডি বিষক্রিয়া
ওষুধের মিথস্ক্রিয়া
বিসফসফোনেটস
ক্যালসিয়াম শোষণ কমাতে পারে। বিসফসফোনেটস গ্রহণের কমপক্ষে ৩০-৬০ মিনিট পরে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করুন।
কর্টিকোস্টেরয়েড
ক্যালসিয়াম শোষণ কমাতে পারে।
ডাইউরেটিকস (থায়াজাইড)
ক্যালসিয়ামের নিঃসরণ কমাতে পারে, হাইপারক্যালসিমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
টেট্রাসাইক্লিন ও কুইনোলোন
ক্যালসিয়াম এই অ্যান্টিবায়োটিকগুলির শোষণ কমাতে পারে। এই অ্যান্টিবায়োটিকগুলি গ্রহণের কমপক্ষে ২ ঘন্টা আগে বা ৪-৬ ঘন্টা পরে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করুন।
থাইরয়েড হরমোন (লেভোথাইরক্সিন)
ক্যালসিয়াম শোষণ ব্যাহত করতে পারে। ক্যালসিয়াম কমপক্ষে ৪ ঘন্টা ব্যবধানে গ্রহণ করুন।
কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড (যেমন, ডিগক্সিন)
হাইপারক্যালসিমিয়া ডিগক্সিন বিষক্রিয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সাবধানে ব্যবহার করুন।
সংরক্ষণ
৩০°C এর নিচে শুষ্ক স্থানে, সরাসরি সূর্যালোক ও আর্দ্রতা থেকে দূরে সংরক্ষণ করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
মাত্রাতিরিক্ত
ওভারডোজের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে হাইপারক্যালসিমিয়া (বমি বমি ভাব, বমি, কোষ্ঠকাঠিন্য, পলিউরিয়া, পলিডিপসিয়া, পেশী দুর্বলতা, ক্লান্তি, বিভ্রান্তি, কিডনিতে পাথর)। চিকিৎসায় পরিপূরক বন্ধ করা, পর্যাপ্ত জল পান নিশ্চিত করা এবং গুরুতর ক্ষেত্রে ইন্ট্রাভেনাস ফ্লুইড ও ডাইউরেটিকস ব্যবহার করা অন্তর্ভুক্ত। সিরাম ক্যালসিয়াম এবং কিডনির কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করুন।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে বর্ধিত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর চাহিদা মেটাতে নিরাপদ এবং প্রায়শই সুপারিশ করা হয়, তবে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করা উচিত এবং প্রস্তাবিত ডোজ অতিক্রম করা উচিত নয়।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রতিনির্দেশনা
- হাইপারক্যালসিমিয়া (রক্তে ক্যালসিয়ামের উচ্চ মাত্রা)
- হাইপারক্যালসিউরিয়া (প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের উচ্চ মাত্রা)
- নেফ্রোলিথিয়াসিস (কিডনিতে পাথর, বিশেষ করে ক্যালসিয়ামযুক্ত)
- গুরুতর কিডনি সমস্যা
- সক্রিয় উপাদান বা সহায়ক উপাদানগুলির প্রতি অতিসংবেদনশীলতা
- প্রাথমিক হাইপারপ্যারাথাইরয়েডিজম
- ভিটামিন ডি বিষক্রিয়া
ওষুধের মিথস্ক্রিয়া
বিসফসফোনেটস
ক্যালসিয়াম শোষণ কমাতে পারে। বিসফসফোনেটস গ্রহণের কমপক্ষে ৩০-৬০ মিনিট পরে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করুন।
কর্টিকোস্টেরয়েড
ক্যালসিয়াম শোষণ কমাতে পারে।
ডাইউরেটিকস (থায়াজাইড)
ক্যালসিয়ামের নিঃসরণ কমাতে পারে, হাইপারক্যালসিমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
টেট্রাসাইক্লিন ও কুইনোলোন
ক্যালসিয়াম এই অ্যান্টিবায়োটিকগুলির শোষণ কমাতে পারে। এই অ্যান্টিবায়োটিকগুলি গ্রহণের কমপক্ষে ২ ঘন্টা আগে বা ৪-৬ ঘন্টা পরে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করুন।
থাইরয়েড হরমোন (লেভোথাইরক্সিন)
ক্যালসিয়াম শোষণ ব্যাহত করতে পারে। ক্যালসিয়াম কমপক্ষে ৪ ঘন্টা ব্যবধানে গ্রহণ করুন।
কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড (যেমন, ডিগক্সিন)
হাইপারক্যালসিমিয়া ডিগক্সিন বিষক্রিয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সাবধানে ব্যবহার করুন।
সংরক্ষণ
৩০°C এর নিচে শুষ্ক স্থানে, সরাসরি সূর্যালোক ও আর্দ্রতা থেকে দূরে সংরক্ষণ করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
মাত্রাতিরিক্ত
ওভারডোজের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে হাইপারক্যালসিমিয়া (বমি বমি ভাব, বমি, কোষ্ঠকাঠিন্য, পলিউরিয়া, পলিডিপসিয়া, পেশী দুর্বলতা, ক্লান্তি, বিভ্রান্তি, কিডনিতে পাথর)। চিকিৎসায় পরিপূরক বন্ধ করা, পর্যাপ্ত জল পান নিশ্চিত করা এবং গুরুতর ক্ষেত্রে ইন্ট্রাভেনাস ফ্লুইড ও ডাইউরেটিকস ব্যবহার করা অন্তর্ভুক্ত। সিরাম ক্যালসিয়াম এবং কিডনির কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করুন।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে বর্ধিত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর চাহিদা মেটাতে নিরাপদ এবং প্রায়শই সুপারিশ করা হয়, তবে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করা উচিত এবং প্রস্তাবিত ডোজ অতিক্রম করা উচিত নয়।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
এই ওষুধ সম্পর্কে সাধারণ প্রশ্ন
প্যাক সাইজ
মেয়াদ
সাধারণত উৎপাদন তারিখ থেকে ২-৩ বছর
প্রাপ্যতা
ফার্মেসী, ওষুধের দোকান
অনুমোদনের অবস্থা
ডিজিডিএ (বাংলাদেশ) দ্বারা অনুমোদিত
পেটেন্ট অবস্থা
মেয়াদোত্তীর্ণ / প্রযোজ্য নয় (জেনেরিক ফর্মুলেশন)
ক্লিনিকাল ট্রায়াল
ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি পরিপূরকের হাড়ের স্বাস্থ্য এবং ঘাটতি সংশোধনে কার্যকারিতার জন্য ব্যাপক ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বিদ্যমান।
ল্যাব মনিটরিং
- সিরাম ক্যালসিয়ামের মাত্রা (বিশেষ করে কিডনি সমস্যাযুক্ত রোগীদের বা যারা দীর্ঘ সময় উচ্চ মাত্রায় গ্রহণ করছেন)
- সিরাম ফসফেটের মাত্রা
- কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা (ক্রিয়েটিনিন, BUN)
- ২৪-ঘণ্টার প্রস্রাবের ক্যালসিয়াম (যদি হাইপারক্যালসিউরিয়া সন্দেহ করা হয়)
ডাক্তারের নোট
- রোগীদের পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করার পরামর্শ দিন।
- ক্যালসিয়াম বিপাক বা কিডনি সমস্যাযুক্ত রোগীদের ক্ষেত্রে সিরাম ক্যালসিয়াম পর্যবেক্ষণ করুন।
- ঔষধের মিথস্ক্রিয়া বিবেচনা করুন, বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিক এবং থাইরয়েড হরমোনের সাথে।
- হাইপারক্যালসিমিয়ার লক্ষণ সম্পর্কে রোগীদের সচেতন করুন।
রোগীর নির্দেশিকা
- আপনার ডাক্তার বা ফার্মাসিস্টের নির্দেশ অনুযায়ী গ্রহণ করুন।
- প্রস্তাবিত ডোজ অতিক্রম করবেন না।
- ট্যাবলেট চিবিয়ে বা জল দিয়ে আস্ত গিলে খাওয়া যেতে পারে।
- আপনি অন্য যে সমস্ত ঔষধ গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনার ডাক্তারকে জানান, বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিক, থাইরয়েড হরমোন বা বিসফসফোনেটস।
- কিডনিতে পাথর প্রতিরোধে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করুন।
- হাইপারক্যালসিমিয়ার কোনো লক্ষণ (যেমন, অতিরিক্ত তৃষ্ণা, ঘন ঘন প্রস্রাব, বমি বমি ভাব, বমি, পেশী দুর্বলতা) দেখা দিলে আপনার ডাক্তারকে জানান।
মিসড ডোজের পরামর্শ
যদি এক ডোজ ভুলে যান, মনে পড়ার সাথে সাথে তা গ্রহণ করুন। যদি পরবর্তী ডোজের সময় প্রায় হয়ে যায়, তবে ভুলে যাওয়া ডোজটি বাদ দিন এবং আপনার নিয়মিত ডোজের সময়সূচী পুনরায় শুরু করুন। পুষিয়ে নেওয়ার জন্য ডোজ দ্বিগুণ করবেন না।
গাড়ি চালানোর সতর্কতা
অস্টোক্যাল-সি ১০০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট গাড়ি চালানো বা যন্ত্রপাতি পরিচালনায় প্রভাবিত করে বলে জানা যায় না।
জীবনযাত্রার পরামর্শ
- হাড়ের স্বাস্থ্য সমর্থনে নিয়মিত ওজন-বহনকারী ব্যায়াম করুন।
- ক্যালসিয়াম (দুগ্ধজাত পণ্য, সবুজ শাকসবজি) এবং ভিটামিন ডি (তৈলাক্ত মাছ, সুরক্ষিত খাবার) সমৃদ্ধ সুষম খাদ্য নিশ্চিত করুন।
- অতিরিক্ত অ্যালকোহল এবং ক্যাফিন গ্রহণ সীমিত করুন।
- ধূমপান এড়িয়ে চলুন, কারণ এটি হাড়ের ঘনত্বে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
বাংলাদেশে বিকল্প ওষুধ
বাজারে পাওয়া যায় এমন অনুরূপ ওষুধ
বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড নাম
এই ওষুধের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড নাম। বিস্তারিত তথ্যের জন্য একটি ব্র্যান্ডে ক্লিক করুন।