র‍্যামোরিল

র‍্যামোরিল ১০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট মুখে সেবন করুন, সাধারণত দিনে একবার, খাবারের সাথে বা খাবার ছাড়া। ট্যাবলেটটি পানি দিয়ে সম্পূর্ণ গিলে ফেলুন। এটি চূর্ণ, চিবানো বা ভাঙা যাবে না।

র‍্যামিপ্রিল তার সক্রিয় মেটাবোলাইট র‍্যামিপ্রিল্যাটে রূপান্তরিত হয়, যা অ্যানজিওটেনসিন-কনভার্টিং এনজাইম (এসিই) কে বাধা দেয়। এই বাধার ফলে শক্তিশালী ভাসোকনস্ট্রিক্টর অ্যানজিওটেনসিন II এর উৎপাদন কমে যায় এবং অ্যালডোস্টেরন নিঃসরণ হ্রাস পায়। এর ফলে রক্তনালী প্রসারিত হয়, রক্তচাপ কমে এবং হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কমে।

• পূর্বে এসিই ইনহিবিটর চিকিৎসায় সম্পর্কিত অ্যানজিওডিমা-এর ইতিহাস
• বংশগত বা ইডিওপ্যাথিক অ্যানজিওডিমা
• গর্ভাবস্থা (বিশেষ করে দ্বিতীয় ও তৃতীয় ত্রৈমাসিক)
• দ্বিপাক্ষিক রেনাল আর্টারি স্টেনোসিস
• ডায়াবেটিস বা কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের অ্যালিসকিরেন-এর সাথে একই সময়ে ব্যবহার

৩০°সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে শুষ্ক স্থানে, সরাসরি সূর্যালোক ও আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

অতিরিক্ত ডোজের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে গুরুতর নিম্ন রক্তচাপ, শক, ব্র্যাডিকার্ডিয়া, ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা এবং কিডনি অকার্যকরতা। চিকিৎসা সহায়ক এবং লক্ষণভিত্তিক, নিম্ন রক্তচাপ সংশোধন (যেমন, শিরায় তরল দেওয়া) এবং গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ ও ল্যাব প্যারামিটার পর্যবেক্ষণের উপর জোর দেওয়া হয়।

গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ত্রৈমাসিকে র‍্যামিপ্রিল ব্যবহার করা নিষিদ্ধ কারণ এটি ভ্রূণের ক্ষতি এবং মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়। প্রথম ত্রৈমাসিকে এটি সুপারিশ করা হয় না। স্তন্যপান করানোর সময়ও এটি সুপারিশ করা হয় না কারণ এটি মায়ের দুধে নিঃসৃত হতে পারে এবং শিশুর উপর এর প্রভাব অজানা।

• পূর্বে এসিই ইনহিবিটর চিকিৎসায় সম্পর্কিত অ্যানজিওডিমা-এর ইতিহাস
• বংশগত বা ইডিওপ্যাথিক অ্যানজিওডিমা
• গর্ভাবস্থা (বিশেষ করে দ্বিতীয় ও তৃতীয় ত্রৈমাসিক)
• দ্বিপাক্ষিক রেনাল আর্টারি স্টেনোসিস
• ডায়াবেটিস বা কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের অ্যালিসকিরেন-এর সাথে একই সময়ে ব্যবহার

৩০°সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে শুষ্ক স্থানে, সরাসরি সূর্যালোক ও আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

অতিরিক্ত ডোজের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে গুরুতর নিম্ন রক্তচাপ, শক, ব্র্যাডিকার্ডিয়া, ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা এবং কিডনি অকার্যকরতা। চিকিৎসা সহায়ক এবং লক্ষণভিত্তিক, নিম্ন রক্তচাপ সংশোধন (যেমন, শিরায় তরল দেওয়া) এবং গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ ও ল্যাব প্যারামিটার পর্যবেক্ষণের উপর জোর দেওয়া হয়।

গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ত্রৈমাসিকে র‍্যামিপ্রিল ব্যবহার করা নিষিদ্ধ কারণ এটি ভ্রূণের ক্ষতি এবং মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়। প্রথম ত্রৈমাসিকে এটি সুপারিশ করা হয় না। স্তন্যপান করানোর সময়ও এটি সুপারিশ করা হয় না কারণ এটি মায়ের দুধে নিঃসৃত হতে পারে এবং শিশুর উপর এর প্রভাব অজানা।